আমরা ফ্রিজের খাবার হরহামেশাই গরম করে খাই। বিশেষজ্ঞদের মতে, এমন অনেক
খাবার রয়েছে যা রান্নার পর দ্বিতীয়বার গরম করতে নেই। এতে উল্টো ক্ষতি হয়ে
যায়।
১. মুরগির মাংস : এটি উচ্চমাত্রার প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। দিনে দুই-তিনবার গরম করলেই এটা হজমে সমস্যা করে। ফ্রিজে রাখলে সালাদ বা স্যান্ডউইচের সঙ্গে খেয়ে নেওয়া উচিত। বারবার গরম করা উচিত নয়।
২. পালং শাক : আয়রন ও নাইট্রেটে পূর্ণ এই স্বাস্থ্যকর খাবার দ্বিতীয়বার গরম
করলেই ঝামেলা। এতে পালংয়ের নাইট্রেট ক্ষতিকর নাইট্রাইটে পরিণত হয়।
ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হতে পারে নাইট্রাইট।
৩. ডিম : পুষ্টিতে ভরপুর এই খাবার বারবার গরম হতে পছন্দ করে না। উচ্চ তাপমাত্রায় একে গরম করা হলে খাদ্য উপাদান বিষাক্ত হয়ে ওঠে এবং হজম হতে চায় না।
৪. মাশরুম : এতে নানা ধরনের প্রোটিনের জটিল মিশ্রণ থাকে। একবার রান্না করে একবারেই খেয়ে ফেলা উচিত। বারবার গরম করলে এর প্রোটিনের গঠন নষ্ট হয়ে যায়।
৫. ভাত : আমাদের প্রধান খাবার সব সময়ই গরম করে খাওয়া হয়। অথচ ভাত বারবার গরম করতে নেই। ভাতে থাকা ব্যাকটেরিয়া গরমের কারণে আরো বেশি ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।
৬. শালগম : স্যুপ বা তরকারিতে জনপ্রিয় একটি আইটেম। শালগমের নাইট্রেট দ্বিতীয়বার গরম করলেই বিষাক্ত নাইট্রাইট উৎপন্ন করে।
৭. তেল : আমরা সাধারণত সয়াবিন, অলিভ বা সরিষার তেল ব্যবহার করি। সব ধরনের তেলের নির্দিষ্ট স্মোক পয়েন্ট রয়েছে। এর বেশি তাপমাত্রায় গরম করা হলেই তা ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।
৮. আলু : নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে আলুতে। কিন্তু স্বাভাবিক তাপমাত্রায় একে দীর্ঘ সময় রেখে দিলে তা বিষাক্ত হয়ে উঠতে পারে। একই ঘটনা ঘটে যখন বারবার গরম করা হয়
১. মুরগির মাংস : এটি উচ্চমাত্রার প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার। দিনে দুই-তিনবার গরম করলেই এটা হজমে সমস্যা করে। ফ্রিজে রাখলে সালাদ বা স্যান্ডউইচের সঙ্গে খেয়ে নেওয়া উচিত। বারবার গরম করা উচিত নয়।
৩. ডিম : পুষ্টিতে ভরপুর এই খাবার বারবার গরম হতে পছন্দ করে না। উচ্চ তাপমাত্রায় একে গরম করা হলে খাদ্য উপাদান বিষাক্ত হয়ে ওঠে এবং হজম হতে চায় না।
৪. মাশরুম : এতে নানা ধরনের প্রোটিনের জটিল মিশ্রণ থাকে। একবার রান্না করে একবারেই খেয়ে ফেলা উচিত। বারবার গরম করলে এর প্রোটিনের গঠন নষ্ট হয়ে যায়।
৫. ভাত : আমাদের প্রধান খাবার সব সময়ই গরম করে খাওয়া হয়। অথচ ভাত বারবার গরম করতে নেই। ভাতে থাকা ব্যাকটেরিয়া গরমের কারণে আরো বেশি ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।
৬. শালগম : স্যুপ বা তরকারিতে জনপ্রিয় একটি আইটেম। শালগমের নাইট্রেট দ্বিতীয়বার গরম করলেই বিষাক্ত নাইট্রাইট উৎপন্ন করে।
৭. তেল : আমরা সাধারণত সয়াবিন, অলিভ বা সরিষার তেল ব্যবহার করি। সব ধরনের তেলের নির্দিষ্ট স্মোক পয়েন্ট রয়েছে। এর বেশি তাপমাত্রায় গরম করা হলেই তা ক্ষতিকর হয়ে ওঠে।
৮. আলু : নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান রয়েছে আলুতে। কিন্তু স্বাভাবিক তাপমাত্রায় একে দীর্ঘ সময় রেখে দিলে তা বিষাক্ত হয়ে উঠতে পারে। একই ঘটনা ঘটে যখন বারবার গরম করা হয়
Comments
Post a Comment