আখনী পোলাও সিলেটে শুধু আখনী নামেই পরিচিত এবং খুবই জনপ্রিয়। রমজান মাসে
ইফতারে এই আখনী একটি অপরিহার্য্য আইটেম। এটা না হলে সিলেটের ইফতার পার্টির
ইজ্জতের ফালুদা হয়ে যাবে। শুক্রবারে মসজিদে বাচ্চাদের উপস্থিতি ব্যাপক
ভাবে বাড়ার কারন নামাজ শেষে এই আখনী শিন্নী হিসেবে বিতরন। চলুন দেখি কি
ভাবে আমি এই আখনী রান্না করেছি। আজকাল মুরগী, খাসীর মাংস দিয়েও আখনী রান্না
করে। কিন্তু মূলত আখনী রান্না গরুর মান্স দিয়েই হয়। আর সেটাই বেশী
সুস্বাদু!
উপকরনঃ গরুর গোস্ত ১ কেজি, পোলাও চাল ১ কেজি, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, জিরা গুড়ো ২ চা চামচ, চিনা বাদাম বাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ কাপ, টক দই ১ কাপ, কাঁচামরিচ ৫/৬টি, দারচিনি, এলাচ, গোলমরিচ, লং, তেজপাতা, লবন পরিমান মত। তেল ১ কাপ। কিউব করে কাটা আলু, গাজর, মটরশুটি সব মিলিয়ে ১ কাপ। যদিও আমি এখানে ওগুলো ব্যাবহার করিনি। আলুবোখারাও দিতে পারেন। কেওড়া জল ১ চা চামচ, দুধ ১ কাপ।
প্রনালীঃ প্রথমে গোস্ত ছোট টুকরো করে ধুয়ে আদা, রসুন, জিরা, টক দই, বাদাম বাটা, পেঁয়াজ, লবন, গরম মসলা, তেজপাতা ও আধ কাপ তেল দিয়ে কষিয়ে নিন। মাংস একটু শক্ত থাকতে নামিয়ে রাখুন।
অন্য একটি হাড়িতে আধ কাপ তেল গরম করে চাল ভালো করে ভেজে কষানো মাংস আলু, গাজর, মটরশুটি, আলুবোখারা, কাঁচামরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে পরিমান মত গরম পানি দিন। চাল আধ সেদ্ধ হয়ে পানি শুখিয়ে এলে হাড়ির নিচে পুরোনো তাওয়া দিয়ে দমে রাখুন। চাল সেদ্ধ হয়ে ঝরঝরে হলে ১ কাপ দুধে ১ চা চামচ কেওড়া জল দিয়ে গুলে আখনীর উপর ছড়িয়ে মিনিট পাঁচেক চুলায় রেখে নামিয়ে নিন। পরিবেশনের আগে হাড়ির ঢাকনা খুলবেন না। যারা কেওড়ার গন্ধ পছন্দ করেন না, তারা দিবেন না।
উপকরনঃ গরুর গোস্ত ১ কেজি, পোলাও চাল ১ কেজি, আদা বাটা ১ টেবিল চামচ, রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ, জিরা গুড়ো ২ চা চামচ, চিনা বাদাম বাটা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি ২ কাপ, টক দই ১ কাপ, কাঁচামরিচ ৫/৬টি, দারচিনি, এলাচ, গোলমরিচ, লং, তেজপাতা, লবন পরিমান মত। তেল ১ কাপ। কিউব করে কাটা আলু, গাজর, মটরশুটি সব মিলিয়ে ১ কাপ। যদিও আমি এখানে ওগুলো ব্যাবহার করিনি। আলুবোখারাও দিতে পারেন। কেওড়া জল ১ চা চামচ, দুধ ১ কাপ।
প্রনালীঃ প্রথমে গোস্ত ছোট টুকরো করে ধুয়ে আদা, রসুন, জিরা, টক দই, বাদাম বাটা, পেঁয়াজ, লবন, গরম মসলা, তেজপাতা ও আধ কাপ তেল দিয়ে কষিয়ে নিন। মাংস একটু শক্ত থাকতে নামিয়ে রাখুন।
অন্য একটি হাড়িতে আধ কাপ তেল গরম করে চাল ভালো করে ভেজে কষানো মাংস আলু, গাজর, মটরশুটি, আলুবোখারা, কাঁচামরিচ দিয়ে নেড়েচেড়ে পরিমান মত গরম পানি দিন। চাল আধ সেদ্ধ হয়ে পানি শুখিয়ে এলে হাড়ির নিচে পুরোনো তাওয়া দিয়ে দমে রাখুন। চাল সেদ্ধ হয়ে ঝরঝরে হলে ১ কাপ দুধে ১ চা চামচ কেওড়া জল দিয়ে গুলে আখনীর উপর ছড়িয়ে মিনিট পাঁচেক চুলায় রেখে নামিয়ে নিন। পরিবেশনের আগে হাড়ির ঢাকনা খুলবেন না। যারা কেওড়ার গন্ধ পছন্দ করেন না, তারা দিবেন না।
Comments
Post a Comment